কাঁচা টমেটো খেলে কি ক্ষতি হয়?

 কমলার খোসার উপকারিতা জানুনকাঁচা টমেটো খেলে কি ক্ষতি হয়? তা সম্পর্কে অনেকেই ভালো ভাবে জানেন না। তাই এই সম্পর্কে যদি আপনার জানতে ইচ্ছে হয় তাহলে জেনে নিতে পারেন। যেহুতে টমেটো আমদের একটি পরিচিত সবজি।

টমেটো- খাওয়ার- উপকারিতা

আমরা আমাদের খাবারে এই টমেটো ব্যবহার করে থাকি। এটি কে সবজি বা তরকারি তে ব্যবহার করে থাকে। তাই চলুন কাঁচা টমেটো খেলে কি ক্ষতি হয়? তা সম্পর্কে জেনে নিই।

পেজ সূচিপত্র : কাঁচা টমেটো খেলে কি ক্ষতি হয়?

কাঁচা টমেটো খেলে কি ক্ষতি হয়?

পাকা ও কাঁচা উভয় ধরণের টমেটোই বাজারে বিক্রি হয়ে থাকে। আমরাও দুই ধরণের টমেটোই খেয়ে থাকি। একেক জনের মুখে একেক স্বাদ, তাই তার যেটা পছন্দ হয় সে খায়। তবে কাঁচা টমেটো খাওয়ার ফলে আমাদের কি কোনো ক্ষতি হয়? এই রকম প্রশ্ন যদি আপনার মনে জেগে থাকে তাহলে চলুন জেনে নিই তার উত্তর।

কাঁচা টমেটো তে থাকে কিছু অ্যান্টি অক্সিডেন্ট। এটি হলো একটি সুস্বাদু এবং তার পাশাপাশি পুষ্টিকর সবজিও। বাংলাদেশে এটি বিলাতী বেগুন হিসেবেও অনেক পরিচিত। এটি শীত কালের ফসল হওয়ার সত্ত্বেও বছরের প্রায় সকল সময়ে এটি পাওয়া যায়। কাঁচা টমেটো কিংবা পাঁকা টমেটোর কথা যাই বলেন না কেন। উভয়ই কিন্তু স্বাদে ভালো। এর মধ্যে রয়েছে অ্যান্টি- অক্সিডেন্ট গুণ। এটিই হলো এক মাত্র সবজি যেখানে আপনি চার ধরণের ক্যারোটিনয়েড পাবেন। কিন্তু এত গুলো স্বাস্থ্য গুণ থাকা সত্ত্বেও এর রয়েছে অপকারি দিকও।

কাঁচা টমেটো খাওয়া তেমন একটা সুবিধার নয়। কারণ এতে রয়েছে লাইসোপিন নামক অ্যান্টি- অক্সিডেন্ট। যে উপাদান খুব সহজেই হজম হতে চায় না। বিশেষজ্ঞদের মতে, কাঁচা টমেটো যে লাইসোপিন থাকে তার খুব সামান্য পরিমাণই আমাদের শরীর হজম করতে সক্ষম হয়ে থাকে।
কেন- টমেটো -খাবেন
যার বাকি টুকু আমাদের শরীরে জমা হয়ে নানা ধরণের জটিলতা সৃষ্টি করে থাকে। এর ফলে হজম শক্তি হ্রাস পাওয়ার সাথে হৃদ যন্ত্রেরও অনেকটা ক্ষতি হয়ে থাকে। তবে যদি এটি রান্না করা হয় তাহলে সমস্যা অনেকাংশেই কেটে যায়। সামান্য সিদ্ধ করা বা রান্না করা টমেটো তে যে লাইসোপিন থাকে তা আমাদের শরীর খুব সহজেই হজম করে নিতে সক্ষম হয়।

আবার কাঁচা টমেটো তে থাকে অনেক ধরণের কীটনাশক থাকে যা প্রয়োগ করার সময় সম্পূর্ণ নষ্ট হয় না। যার ফলে যখন আমরা কাঁচা টমেটো খেয়ে থাকি তখন এই বিষাক্ত রাসায়নিক পদার্থ গুলো আমাদের শরীরে গিয়ে নানান ক্ষতি সাধন করতে পারে। তবে যদি ভালো ভাবে ধুয়ে সামান্য সিদ্ধ করে খাওয়া হয় তাহলে এই সমস্যা অনেকাংশেই হ্রাস পেয়ে থাকে। কাঁচা টমেটো তে ক্যালসিয়াম ও ভিটামিন।

কাঁচা টমেটো তে ক্যালসিয়াম ও ভিটামিন উপস্থিত থাকার কারনে আপনি যদি এটি পরিমাণ থেকেও বেশী পরিমাণে খেয়ে থাকেন তাহলে আপনার সমস্যা দেখা দিতে পারেন। অতিরিক্ত ক্যালসিয়াম আপনার শরীরে প্রবেশ করার ফলে আপনার গিঁটে ব্যাথা শুরু হবে। আবার এতে লাইসোপিন নামক উপাদান রয়েছে। যার ফলে আপনি যদি বেশী পরিমাণে কাঁচা টমেটো খেয়ে থাকেন তাহলে আপনার হৃদযন্ত্রে সমস্যা দেখা দিতে পারে। এর পাশাপাশি এটি হজম শক্তিরও ক্ষতি করতে পারে।

টমেটো তে থাকে সাইট্রিক এসিড ও ম্যালিক এসিড। যার ফলে আপনি যদি অতিরিক্ত খেয়ে থাকেন তাহলে আপনার অম্লত্ব জনিত সমস্যা দেখা দিতে পারে। যার ফলে আপনার গ্যাস্টিকের সমস্যা হতে পারে। এতে যেহুতো হিস্টামিন এর উপস্থিতি লক্ষ্য করা যায়, তার ফলে আপনার অ্যালার্জি জনিত সমস্যা দেখা দিতে পারে। যদি অতিরিক্ত পরিমাণে খেয়ে থাকেন তবে আপনার ফোলা ভাব দেখা দিতে পারে এবং চুলকানি এর মতো সমস্যা হতে পারে। আবার অতিরিক্ত টমেটো খেলে কিডনি তে পাথর হতে পারে। কারন এতে থাকে ক্যালসিয়াম ও অক্সালেট। যার ফলে এই গুলো জমে কিডনিতে পাথর হয়ে যায়। সবশেষে আপনি যদি পরিমাণের থেকে বেশী পরিমাণ কাঁচা টমেটো খেয়ে থাকেন তাহলে আপনার শরীরে বিভিন্ন ধরণের ক্ষতিকর প্রভাব দেখা দিতে পারে।

টমেটো খাওয়ার উপকারিতা

কাঁচা টমেটো খেলে কি ক্ষতি হয়? সম্পর্কে জানতে পেরেছেন। টমেটো আমরা আমাদের প্রতিদিনের খাবারে রেখে থাকি। এটি কে বিভিন্ন আইটেম হিসেবে আমরা খেয়ে থাকি। রঙিন ও সুস্বাদু এই সবজি যে কোনো খাবার এর সাথে দেওয়া হয়ে থাকে স্বাদ কে বাড়িয়ে দেওয়ার জন্যে। এই টমেটো তে থাকে অনেক গুলো পুষ্টি উপাদান। যার ফলে আমাদের অনেক উপকার হয়ে থাকে।

যারা সাধারণত হার্টের সমস্যায় ভূগছেন তাদের জন্যে উপকার করবে এই সবজি। হার্টের সমস্যা এখন শুধু বয়স্কদের ক্ষেত্রেই নয়, বরং ছোট বা অল্প বয়সীদেরও এই ধরনের সমস্যা দেখা দিচ্ছে। তাই এই ব্যাপারে এখনই সতর্ক হওয়া খুবই গুরুত্বপূর্ণ।
টমেটো আমাদের হার্ট কে সঠিক ভাবে কাজ করতে ভুমিকা রেখে থাকে। আর সে জন্যই আপনি আপবার খাবার তালিকায় প্রতিদিন এক থেকে দুইটি করে টমেটো রাখতে পারেন। এর ফলে এটি আপনাকে হার্টের যে কোনো সমস্যা থেকে দূরে রাখতে গুরুত্বপূর্ণ ভুমিকা পালন করবে।

ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে রাখতেও গুরুত্বপূর্ণ ভুমিকা রয়েছে এই টমেটোর। যদি ডায়াবেটিস এর মাত্রা অনেক বেশী হয়ে যায় তাহলে নানা ধরণের সমস্যা দেখা দেয়। তাই ডায়াবেটিস কে নিয়ন্ত্রণ করে রাখতে চাইলে আপনি টমেটো খেতে পারেন। কারন এতে এক ধরণের রাসায়নিক উপাদান রয়েছে যা শর্করার পরিমাণ হ্রাস করে থাকে৷ আর সে জন্যেই যারা ডায়াবেটিসে আক্রান্ত তাদের জন্যে এই সবজি অনেক করে থাকে। এটি আপনার রক্তে শর্করার পরিমাণ নিয়ন্ত্রণ করবে৷  টমেটো তে থাকা উপাদান ক্যান্সার প্রতিরোধ করতে সহায়তা করে থাকে। কারণ এর মধ্যে রয়েছে ক্যান্সার প্রতিরোধী বৈশিষ্ট্য।

তাই টমেটো আপনাকে মরণ ঘাতি ক্যান্সার রোগ থেকেও মুক্তি দিতে পারে। আপনি চাইলে টমেটোর সালাদ ও জুস বানিয়ে খেতে পারেন। এই গুলোও অনেক কার্যকরী হয়ে থাকে। আবার টমেটো আমাদের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কে অনেক শক্তিশালী করে থাকে। যার ফলে যে কোনো রোগের বিরুদ্ধে আমাদের শরীর লড়াই করে রূখে দিতে পারে। তাই আমাদের শরীরের ইমিউনো সিস্টেম কে শক্তিশালী করার জন্যে নিয়মিত টমেটো খাওয়া উচিত। তা ছাড়া টমেটো হলো ভিটামিন সি এর কার্যকরী একটি উপাদান। এই ভিটামিন ও আমাদের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করতে কার্যকরী ভুমিকা পালন করে থাকে৷

টমেটো তে থাকে ফাইবার জাতীয় উপাদান। যার ফলে এটি আমাদের কোষ্ঠকাঠিন্য কে দূর করতে সাহায্য করে থাকে। অনেকেই রয়েছেন যাদের পেট ঠিক ভাবে পরিষ্কার হয় না। তাদের উচিত নিয়মিত ভাবে এই টমেটোর জুস পান করা। এতে অবশ্য উপকার পাওয়া যায়। আপনার হজমের যে কোন সমস্যা যদি থেকে থাকে তাহলে এর ফলে উপকার পাবেন। মুখের সৌন্দর্য ধরে রাখতে ও মুখে বয়সের ছাপ যেন না পড়ে তা নিয়ন্ত্রণ করে থাকে এই টমেটো। এই সবজির রস মুখে দিলে তা ত্বক কে করে তুলে মসৃণ ও সতেজ। যার ফলে টমেটো বয়সের কোনো ছাপ পড়লে তা লুকাতে সাহায্য করে থাকে।

রক্ত স্বল্পতা দূর করতে ভুমিকা রয়েছে এই টমেটোর। তাই যারা রক্ত স্বল্পতা এর মতো সমস্যায় ভূগছেন তাদের জন্য এটি বেশ উপকারী হতে পারে। কারণ টমেটো দেহে রক্ত কণিকার পরিমাণ বৃদ্ধি করতে সাহায্য করে থাকে৷ প্রতিদিন যদি একটি বা দুইটি করে টমেটোর জুস খেয়ে থাকেন তাহলে এটি আপনার দেহে রক্ত স্বল্পতার পরিমাণ বৃদ্ধি করতে সহায়তা করবে। আবার সর্দি - কাশি প্রতিরোধ করতে টমেটো গুরুত্বপূর্ণ ভুমিকা পালন করে থাকে। যদি সর্দি কাশি তে ভূগে থাকেন তবে দুই একটা টমেটো নিয়ে সে গুলো কে স্লাইস করে স্যুপ তৈরি করে নিতে পারেন। এতে অল্প পরিমাণ চিনি বা লবন দিয়ে গরম করে নিতে পারেন। তাই এই সকল উপকারিতা পেতে টমেটো কে নিজের খাদ্য তালিকায় রাখুন।

টমেটো খেলে কি ত্বক ফর্সা হয়

কাঁচা টমেটো খেলে কি ক্ষতি হয়? তা সম্পর্কে জানতে পেরেছেন। ত্বকের যত্নে টমেটোর কোনো বিকল্প নেই। এর কারন হলো এতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি ও পটাশিয়াম। এই গুলো ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি করতে দারুণ সহায়তা করে থাকে। টমেটো তে লাইসোপিন নামক অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি অ্যান্টি - অক্সিডেন্ট থাকে।
এই গুলো ত্বকের মধ্যে যে বলি রেখা গুলো রয়েছে কিংবা বয়সের ছাপ ও ত্বক এর শুষ্ক ভাব দূর করতে খুবই গুরুত্বপূর্ণ ভুমিকা পালন করে থাকে। এটি সান স্কিন হিসেবেও গুরুত্বপূর্ণ ভুমিকা পালন করে থাকে। ত্বক কে সতেজ করে রাখতে টমেটো খুবই গুরুত্বপূর্ণ ভুমিকা পালন করে থাকে। সূর্যের যে অতি বেগুনী রশ্মি রয়েছে তা থেকে রক্ষা করে থাকে এই টমেটো। তাই ত্বকের যত্নে আপনি রাখতে পারেন টমেটো কে।

টমেটো খেলে কি ওজন কমে

ওজন কমানো এর জন্যে ব্যবহার করা হয়ে থাকে টমেটো। বিভিন্ন গবেষণা দেখা গিয়েছে যে, টমেটো খেলে দেহের বাড়তি মেদ হ্রাস পায়। দেহে অতিরিক্ত যে মেদ রয়েছে তা হ্রাস করার জন্যে ডায়েটে টমেটো কে রাখা হয়। এই টমেটো তে থাকে একটি গুরুত্বপূর্ণ উপাদান অ্যামিনো এসিড। এটিই মেদ ঝরাতে খুবই গুরুত্বপূর্ণ ভুমিকা পালন করে থাকে। তাই আপনার ওজন যদি বেশী হয়ে থাকে তবে ওজন কমানোর জন্যে টমেটো খেতে পারেন।

টমেটো খাওয়ার নিয়ম কি

টমেটো কে আমরা বিভিন্ন ভাবে খেতে পারি। এটি কে সালাদ হিসেবেও খাওয়া যায়। আবার আপনি টমেটোর ওমলেট বানিয়েও খেতে পারবেন। টমেটোর জুস ও স্যুপ বানিয়েও খেতে পারবেন। টমেটো কিন্তু অনেকেই কাঁচাই খেয়ে থাকেন।তাই রান্না ব্যতীত টমেটো খেলে যদি আপনার কোনো সমস্যা না হয়, তাহলে খেতে পারেন। আবার অনেক সময় দেখা যায় মুড়ি ভর্তা এই ধরণের খাবারে টমেটো কে ব্যবহার করা হয়ে থাকে।

টমেটোর পুষ্টিগুণ

টমেটো আমাদের খুবই পরিচিত একটি সবজি। এতে প্রতি ১০০ গ্রামে ১৮ কিলো ক্যালরি খাদ্য শক্তি পাওয়া যায়। তা ছাড়া এতে আরো পাওয়া যায় আমিষ, শর্করা, ফাইবার, চর্বি, ভিটানিন, লাইকোপেন, ভিটামিন সি, পটাশিয়াম, ক্যালসিয়াম, সোডিয়াম, ম্যাগনেশিয়াম, ফসফরাস ও লৌহ। এই পুষ্টি কর উপাদান গুলে আপনি টমেটোর মধ্যে পেতে পারেন। তাই যথা সম্ভব নিজের খাবারের তালিকা রাখতে পারেন এই টমেটো৷ প্রতিদিন এক থেকে দুইটি করে খেতে পারেন এই টমেটো। টমেটো তে খনিজ ও ভিটামিন উভয়ই পুষ্টি উপাদানই বিদ্যমান।

কেন টমেটো খাবেন

টমেটো হলো একটি পুষ্টিকর সবজি। এটি বাজারে সস্তাই পাওয়া যায়। তাই খাবারে সব সময় এই টমেটো রাখতে পারেন। প্রতিদিন এক থেকে দুইটি টমেটো খেতে পারেন৷
টমেটোর -পুষ্টিগুণ
এর ফলে আপনার শরীরে অনেক উপকার পাবেন। টমেটো তে পটাশিয়াম থাকায় এটি রক্ত চাপ নিয়ন্ত্রণ করতে সাহায্য করে। এতে ফাইবার থাকায় হজমে সাহায্য করে থাকে৷ এটি হৃদযন্তে সুরক্ষা, ত্বক কে সতেজ রাখে ও ক্যান্সার প্রতিরোধে ভুমিকা রাখে। তাই আপনি টমেটো খাবেন।

গর্ভাবস্থায় টমেটোর উপকারিতা

কাঁচা টমেটো খেলে কি ক্ষতি হয়? তা সম্পর্কে জেনেছেন। টমেটো কার্বোহাইড্রেট এর ভালো উৎস হওয়ায় এটি শক্তির যোগান দিয়ে থাকে গর্ববতী মায়ের দেহে৷
টমেটো খাওয়ার ফলে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা উন্নত হয়। এটি রক্ত স্বল্পতা রোধ করে থাকে। হজম শক্তি কে উন্নত করার পাশাপাশি এটি জন্মগত ত্রুটি গুলো প্রতিরোধ করে থাকে। এটি হার্ট কে সুস্থ রাখে ও রক্ত সঞ্চালন উন্নত করে থাকে।

গর্ভাবস্থায় টমেটো খাওয়ার অপকারিতা

গর্ভাবস্থায় যদি নিয়ম মেনে ও শরীরের প্রয়োজন অনুযায়ী টমেটো না খেয়ে থাকে তাহলে তা প্বার্শ প্রতিক্রিয়ার কারণ হতে পারে। আর তাই যদি অতিরিক্ত টমেটো খাওয়া হয় তাহলে হজমে সমস্যা দেখা দিবে, পেটে বদ হজম হবে। তা ছাড়া অ্যালার্জিক প্রতিক্রিয়াও দেখা দিতে পারে। সে জন্যেই গর্ভবতী মহিলাদের ক্ষেত্রে ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী টমেটো খাওয়া উচিত।

লেখকের শেষ মন্তব্য

প্রিয় পাঠকগণ, আজকের আর্টিকেলটি লেখা হয়েছে কাঁচা টমেটো খেলে কি ক্ষতি হয়? তা সম্পর্কে। আশা করি বিষয়টি সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে পেরেছেন। এই বিষয়ে আপনার মন্তব্য থাকলে তা করতে পারেন। নিজের শরীরের উপযোগী পরিমাণ টমেটো গ্রহণ করবেন। শরীর যদি খারাপ থাকে তবে ডাক্তারের পরামর্শ নিয়ে টমেটো খাবেন। ধন্যবাদ। 250109

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url