ফর্সা হওয়ার ঘরোয়া উপায় (প্রাকৃতিকভাবে)
সুন্দর হওয়ার উপায় জানুনফর্সা হওয়ার ঘরোয়া উপায় (প্রাকৃতিকভাবে) সম্পর্কে অনেকেই জানেন না। কিন্তু অনেকেই ফর্সা হওয়ার জন্যে বিভিন্ন উপায় খুঁজতে থাকেন। তাই প্রাকৃতিক ভাবে ফর্সা উপায় গুলো জেনে নিন।
গায়ের রং ফর্সা করতে কে না চায়? সবাই নিজেকে স্মার্ট হিসেবে দেখানোর জন্যে গায়ের রং ফর্সা করে থাকে। তাই আপনি যদি ফর্সা হতে চান তাহলে জেনে নিন ফর্সা হওয়ার ঘরোয়া উপায় (প্রাকৃতিকভাবে)।
পেজ সূচিপত্র : ফর্সা হওয়ার ঘরোয়া উপায় (প্রাকৃতিকভাবে)
- ফর্সা হওয়ার ঘরোয়া উপায় (প্রাকৃতিকভাবে)
- গরমে ত্বক ভালো রাখার উপায়
- শীতে ত্বক ভালো রাখার উপায়
- শীতকালে ত্বক ফাটলে কি করবো
- ত্বকের শুষ্কতা দূর করার উপায়
- ত্বকের তৈলাক্ত ভাব দূর করার উপায়
- রোদে ত্বক পুড়ে গেলে করণীয়
- কোন খাবার খেলে ত্বক উজ্জ্বল হয়
- কোন ভিটামিন খেলে চেহারা সুন্দর হয়
- লেখকের শেষ মন্তব্য
ফর্সা হওয়ার ঘরোয়া উপায় (প্রাকৃতিকভাবে)
সবার মাঝে ফর্সা হওয়াটা এক ধরণের নেশা। সবাই নিজে কে সবার সামনে সুন্দর ভাবে দেখাতে চায়। হয়তো আপনিও চান নিজের দেহ কে ধবধবে ফর্সা করতে। সবার মাঝে নিজে কে আকর্ষণীয় করে দেখাতে। আর তাই হয়তো কত ধরণের ক্রিম, লোশন ইত্যাদি ব্যবহার করছেন। কিন্তু আপনি চাইলে প্রাকৃতিক উপায়েই নিজের ত্বক কে ফর্সা করে নিতে পারেন।প্রাকৃতিক ভাবে যদি ফর্সা হওয়ার চেষ্টা করেন তাহলে আস্তে আস্তে ফর্সা হবেন এবং তা অনেকদিন টেকসই করবে। আর যদি ক্রিম লাগিয়ে ফর্সা হোন তাহলে দেখা একদিনেই সাদা আবার পরের দুই দিন ক্রিম ব্যবহার না করলেই কালা। তা ছাড়া সাথে আরো অনেক পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া তো ফ্রীতেই দেখা যায়। কিন্তু আপনি যদি প্রাকৃতিক উপায়ে ফর্সা হওয়ার চেষ্টা করে থাকেন তাহলে আপনার কোনো ধরণের পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া দেখা যাবে না। প্রাকৃতিক উপায়ে ফর্সা হওয়ার উপায় নিম্নে আলোচনা করা হলো:
- ২ চামচ দুধ, বেসন ও লেবুর রস দিয়ে একটি মিশ্রণ তৈরি করুন। এই মিশ্রণটি মুখে ব্যবহার করুন। মুখে ও গলায় লাগিয়ে ১৫ মিনিট পর তা ঠান্ডা পানি ব্যবহার করে ধুয়ে ফেলুন। প্রতি সপ্তাহে ২ বার এটি ব্যবহার করতে পারেন। তাহলে দেখবেন ধীরে ধীরে আপনার গায়ের রং ফর্সা হওয়া শুরু করছে।
- ত্বক কে যদি সুন্দর করতে চান তাহলে চন্দন গুঁড়ার কার্যকারিতা আপনাকে মানতেই হবে। তাই চন্দন গুঁড়ার সাথে দুধ মিশিয়ে একটি মিশ্রণ তৈরি করুন। এটি প্রতিদিন হালকা ভাবে নিজের ত্বকে ব্যবহার করুন। তাহলে অল্প কিছু দিন পরেই আপনি ফলাফল দেখতে পাবেন।
- ১ টেবিল চামচ গুঁড়ো দুধ, ১ টেবিল চামচ মধু, ১ টেবিল লেবুর রস এবং সাথে আধা টেবিল চামচ বাদামের তেল ভালো ভাবে মিশিয়ে একটি প্যাক তৈরি করে নিন। এই মিশ্রণটি কে মুখে লাগিয়ে তা ১০ থেকে ১৫ মিনিট পর্যন্ত রেখে দিন। তারপর তা ধুয়ে ফেলুন। এই প্যাক আপনার মুখে শাইন নিয়ে আসবে ও রোদে পোড়া ভাব কমাবে।
- কমলা খেয়ে তার খোসা তো সবাই ফেলে দিই। অথচ এর কাজ জানলে আপনি অনেক অবাক হবেন। কারণ এটি আপনার উদ্দেশ্য পূরণ করতে সাহায্য করবে। তাই প্রথমে কমলার খোসা রোদে শুকিয়ে নিন। পরে এই গুলো কে মিহি গুঁড়া করে নিন। এই ১ টেবিল চামচ গুঁড়ার সাথে ১ টেবিল চামচ টক দই পেস্ট করে নিন। এই পেস্ট মুখে ভালো ভাবে লাগিয়ে নিন। তারপর ১৫ থেকে ২০ মিনিট পর তা ধুয়ে ফেলুন।
- টমেটো তে যদি এলার্জি না থাকে তাহলে এটিও ব্যবহার করতে পারেন ত্বকের যত্নে। তার জন্যে টমেটোর সাথে কয়েক ফোঁটা লেবুর রস মিশিয়ে নিন। এই গুলো এখন গলায় ব্যবহার করতে পারেন। তারপর এটি ১৫ মিনিট রেখে দিন ও পরে ধুয়ে ফেলুন।
- আপনি শসার রস ও মধু দুইটি সমপরিমাণ নিয়ে এক সাথে মিশিয়ে নিন। এই মিশ্রণ ১৫ মিনিট মুখে রেখে দিন। এটি শুষ্ক ত্বক ও ত্বকের তৈলাক্ত ভাব দূর করতে খুবই কার্যকরী।
- ঠান্ডা আধা কাপ চায়ের লিকার নিয়ে তার সাথে ২ চামচ চালের গুঁড়া, আধা চামচ মধু মিশিয়ে একটি মিশ্রণ তৈরি করুন। এই মিশ্রণটি মুখে ব্যবহার করুন। ফলে ত্বকের সৌন্দর্য বৃদ্ধি পাবে।
- পাকা কলা চটকিয়ে তা মুখে লাগান। ৩ বা ৪ মিনিট পর তা ধুয়ে ফেলুন। সপ্তাহে যদি কাজটি একবার করেন তাহলে মুখে থাকা ময়লা দূর হবে এবং ত্বক আকর্ষণীয় হয়ে উঠবে।
- কাঁচা আলুর রস কিংবা আলু পাতলা করে কেটে তা মুখে ব্যবহার করতে পারেন। এটি দিনে ২ বার করলে আপনার ত্বক মসৃণ হবে।
- ২ চিমটি কাঁচা হলুদ, ২ টেবিল চামচ বেসন, ২ থেকে ৩ ফোঁটা লেবুর রস ও সাথে ১ চামচ দুধ দিয়ে একটি প্যাক বানিয়ে নিন। এই প্যাকটি মুখে ভালো ভাবে ৫ মিনিট ভালো ভাবে ম্যাসাজ করে নিন। তারপর ২০ মিনিট পর ঠান্ডা পানি দিয়ে তা ধুয়ে ফেলুন। কাঁচা হলুদে আপনার সমস্যা থাকলে বিরত থাকুন।
- পর্যাপ্ত পরিমাণে ঘুমালে ত্বক ফর্সা হয়। আপনি যদি অনেক রাত পর্যন্ত জেগে থাকেন তাহলে তা আপনার ত্বক কালো হওয়ার জন্যে দায়ী। সারা রাত জাগার কারনে ত্বক তার উজ্জ্বলতা হারিয়ে ফেলে।
- শরীর কে হাইড্রেট রাখার জন্যে প্রচুর পানি পান করতে হবে।
- অতিরিক্ত মিষ্টি কিংবা চিনি জাতীয় খাবার চেহারা নষ্ট করে দেয়। এমনকি কোলাজেন জাতীয় খাবার গুলোও ভালো না।
- প্রতিদিন রাতে ফেস পরিষ্কার করে ঘুমাতে যাবেন। বাইরে থেকে ময়লা মিশ্রিত মুখ নিয়ে শুয়ে পড়া যাবে না। প্রয়োজনে গোলাপ জল ব্যবহার করে তুলার সাহায্যে মুখ মুছে নিতে হবে।
গরমে ত্বক ভালো রাখার উপায়
ফর্সা হওয়ার ঘরোয়া উপায় (প্রাকৃতিকভাবে) সম্পর্কে জেনেছেন। এই প্রচন্ড গরমে ত্বকের যত্ন নেওয়ার প্রয়োজন পড়ে বেশী বেশী। গরম কালে ত্বকের যত্নে আপনাকে পানি ও তরল খাবার গুলো বেশী করে খেতে হবে। এর ফলে ত্বক কোষ গুলো সতেজ থাকবে। আপনি গরম কালে ত্বকের যত্নে বিভিন্ন পুষ্টিকর ফল খেতে পারেন। যেমন তরমুজ, বাঙ্গি, আপেল৷ আনারস, নাশপাতি, পেয়ারা, জামরুল, শসা ও গাজর ইত্যাদি। এর ফলে আপনার ত্বক থাকবে সতেজ।
ত্বক পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন করার জন্যে আপনি শসার রস এক টেবিল চামচ নিয়ে দুই ফোঁটা লেবুর রস মেশান। ফেসওয়াশের বেলায় এই মিশ্রণ ব্যবহার করতে পারেন। এর মাধ্যমে আপনার ত্বকে থাকা মৃত কোষ গুলো পরিষ্কার করা সম্ভব হবে। ত্বকের উজ্জ্বলতা রক্ষা করার জন্যে আপনি আরো একটি পেস্ট।
আরো পড়ুন : মুসুর ডালের উপকারিতা জানুন
এটি তৈরি করতে ব্যবহার করুন শসার রস ২ চামচ, ১ চামচ টক দই, ১ চামচ বেসন, ১ চামচ মধু। এই মিশ্রণটি মুখে লাগিয়ে ১৫ মিনিট পর তা ধুয়ে ফেলুন। এটি সপ্তাহে এক দিন ব্যবহার করলে ত্বক উজ্জ্বল হয়ে উঠবে।
শীতে ত্বক ভালো রাখার উপায়
শীতের সময় আমাদের ত্বকের বিভিন্ন সমস্যা দেখা দেয়। তাই তখন একটু বেশী করে যত্ন নেওয়ার প্রয়োজন পড়ে। এই সময় ত্বক মলিন হয়ে যায়, চামড়া রুক্ষ হয়ে যায়, অনেক ক্ষত ছাপ পড়ে যায় চামড়ায়। শীতের দিনে ত্বকে ময়েশ্চারাইজার করার প্রয়োজন পড়ে। এর জন্যে আপনি নারিকেল তেল ব্যবহার করতে পারেন। এটি ত্বকের রুক্ষতা দূর করার পাশাপাশি কোমলতাও বৃদ্ধি করে থাকে।
ত্বকের যত্নে আপনি চিনি ও কফি ব্যবহার করতে পারেন। এই দুটি হলো প্রাকৃতিক ক্রুবার। এই দুটি উপাদান নিয়ে যদি আপনি এক সাথে স্ক্রাব করেন তাহলে ত্বক থেকে মৃত কোষ দূর হয়। শীতকালে ব্যবহার করতে পারেন হিউমিডিফায়ার। এটি ঘরের আদ্রতা বজায় রাখে ও ত্বক ময়েশ্চারাইজড করে রাখে। হালকা গরম পানিতে গোসল করতে পারেন। পর্যাপ্ত পরিমাণে পানি পান করুন।
শীতকালে ত্বক ফাটলে কি করবো
ফর্সা হওয়ার ঘরোয়া উপায় (প্রাকৃতিকভাবে) সম্পর্কে জেনেছেন। আপনার যদি শীত কালে ত্বক ফাটার সমস্যা থেকে থাকে তাহলে বেশ কিছু উপায় অবলম্বন করতে পারেন। এই গুলো আপনার ত্বক ফাটা প্রতিরোধ করতে ভুমিকা পালন করবে। আপনি শীতকালে ত্বক ভালো করে ঘষে পরিষ্কার করে নিবেন। তারপর ত্বক শুকিয়ে সেখানে ঘি বা সরিষার তেল ব্যবহার করতে পারেন। ত্বকে দুধের সর মাখিয়ে ঘুমাতে পারেন। এটি ঠুঁতেও মাখতে পারেন। ফলে আপনার ঠোঁট মসৃণ থাকবে।
শীত কালে যত কম সাবান ব্যবহার করার চেষ্টা করবেন। এর কারনে ত্বক আরো শুষ্ক ও খসখসে হয়ে পড়ে। তাই সাবানের পরিবর্তে ব্যবহার করতে পারেন ক্লিনজিং ক্রিম। রাতে নিয়মিত ক্রিম লাগালে শুষ্ক ত্বক হ্রাস পাবে। অলিভ অয়েল হতে ত্বক কে শুষ্কতার হাত থেকে রক্ষা করার জন্যে চমকপ্রদ উদাহরন। শীত কালে গরম পানিতে গোসল করা এড়িয়ে চলবেন।
ত্বকের শুষ্কতা দূর করার উপায়
ফর্সা হওয়ার ঘরোয়া উপায় (প্রাকৃতিকভাবে) সম্পর্কে জেনেছেন। ত্বক যদি শুষ্ক হয়ে যায় তাহলে আপনারও উচিত কিছু ব্যবস্থা নেওয়া। এর ফলে আপনার ত্বক শুষ্কতার হাত থেকে রক্ষা পাবে। ত্বক শুষ্ক হয়ে বেশ কিছু কারন থাকতে পারে। আপনি যদি দীর্ঘ সময় গোসল করেন, বারবার মুখ ধোয়া বা স্কাবিং করাও এর কারণ হতে পারে।
আরো পড়ুন : গর্ভাবস্থায় জাম খাওয়ার উপকারিতা জানুন
তাই মুখ কে শুষ্কতার হাত থেকে রক্ষা করার জন্যে ব্যবহার করতে পারেন প্রাকৃতিক ক্লিনজার। এভাবে মুখে আর্দ্রতা বজায় থাকে ফলে শুষ্কতার হাত থেকে রক্ষা পাওয়া যায়। আবার ত্বকের শুষ্কতা দূর করতে আপনি ব্যবহার করতে পারেন ফেসপ্যাক। এটিও শুষ্কতার হাত থেকে আপনার ত্বক কে রক্ষা করবে।
ত্বকের তৈলাক্ত ভাব দূর করার উপায়
অনেকেরই ত্বকে তৈলাক্ত ভাব থাকে। এর ফলে ত্বক ভালো দেখায় না। তাই তৈলাক্ত ভাব দূর করার জন্যে আপনাকে বেশ কিছু পদ্ধতি অবলম্বন করতে হবে। জেনেটিকস, স্ট্রেস, আর্দ্রতা ইত্যাদি বিভিন্ন কারনে ত্বকে তৈলাক্ত ভাব দেখা দিতে পারে। বেসন হলো প্রাকৃতিক ফেসওয়াশ। তাই আপনি এটি ব্যবহার করতে পারেন। এর ফলে মুখের তৈলাক্ত ভাব দূর হবে। আবার ডিমের সাদা অংশ তৈলাক্ত ভাব দূর করার জন্যে বেশ কার্যকরী ভুমিকা পালন করে থাকে। তাই ডিমের সাদা অংশের সাথে শসার রস ও পুদিনার পাতার পেস্ট মিশিয়ে তা ত্বকে ব্যবহার করতে পারেন। ফলে ত্বকের তৈলাক্ত ভাব দূর হবে।
রোদে ত্বক পুড়ে গেলে করণীয়
আপনার যদি রোদে ত্বক পুড়ে যায় তাহলে ত্বকের সৌন্দর্য নষ্ট হয়ে যায়। সূর্যের অতিবেগুনী রশ্মির কারনে ত্বকের ক্ষতির হতে পারে। তাই এর থেকে বাঁচতে আপনাকে কিছু উপায় অবলম্বন করতে হবে। আপনার যদি রোদে ত্বক পুড়ে যায় বা পোড়া ত্বকে জ্বালা অনুভব করে থাকেন তাহলে ব্যবহার করতে পারেন আপেল সিডার ভিনেগার। আবার মধুতেও অ্যান্টিসেপটিক গুণ রয়েছে। তাই রোদে পোড়া ত্বকে মধু লাগিয়ে সেখানে আলতো করে ম্যাসাজ করে নিতে পারেন। ত্বকের কালো দাগ দূর করতো ভুমিকা রাখে আলু। তাই এই ক্ষেত্রে আপনি আলুর রস ব্যবহার করতে পারেন।
কোন খাবার খেলে ত্বক উজ্জ্বল হয়
ত্বক কে যদি উজ্জ্বল রাখতে চান তাহলে আপনাকে খেতে হবে কিছু নির্দিষ্ট খাবার। এই গুলো আপনার ত্বক কে উজ্জ্বল রাখতে ভুমিকা রাখবে। ত্বক কে উজ্জ্বল ও সুস্থ রাখতে খেতে পারেন স্বাস্থ্যকর অয়েল। যেমন অলিভ অয়েল, এক্সট্রা ভার্জিন অয়েল যদি নিয়মিত খান তাহলে ত্বক ভালো থাকে।আবার টমেটো, স্ট্রবেরি জাতীয় ফল গুলো তে এন্টি- অক্সিডেন্ট খুঁজে পাওয়া যায়। এটি ত্বক কে ক্ষতি হওয়া থেকে রক্ষা করে। তা ছাড়া ত্বকের আর্দ্রতা বজায় রাখতে পানির ভুমিকা রয়েছে। তাই দিনে ২ থেকে ২.৫ লিটার পানি পান করুন। লেবু ও শসা ইত্যাদি জাতীয় ফল গুলো খেতে পারেন।
কোন ভিটামিন খেলে চেহারা সুন্দর হয়
আপনি যদি ত্বক কে সুস্থ রাখতে চান তাহলে খেতে পারেন কয়েক ধরণের ভিটামিন। এই গুলো আপনার ত্বকে পুষ্টি জোগাতে সাহায্য করবে। ত্বকের পুষ্টিতে যার অবদান বেশী তা ভিটামিন সি। এতে থাকা অ্যান্টি অক্সিডেন্ট ত্বক কে মসৃণ ও নমনীয় করে রাখে।
আরো পড়ুন : আম খাওয়ার উপকারিতা জানুন
তা ছাড়া ভিটামিন বি কমপ্লেক্স ও ভিটামিন ই আপনার ত্বক কে সুন্দর রাখতে ভুমিকা পালন করে থাকে। এই ভিটামিন গুলো খাবার থেকেই পাওয়া সম্ভব হয়।
লেখকের শেষ মন্তব্য
প্রিয় পাঠকগণ, আজকের আর্টিকেলটি লেখা হয়েছে ফর্সা হওয়ার ঘরোয়া উপায় (প্রাকৃতিকভাবে) সম্পর্কে। আশা করি বিষয়টি সম্পর্কে ধারনা পেয়েছেন। কৃত্রিম উপায়ে যদিও ফর্সা হওয়া যায় তবে প্রাকৃতিক উপায়ে হতে পারলে এটা অনেক দিন স্টেবল হবে। আবার ফর্সা হতেও একটু সময় লাগবে প্রাকৃতিক উপায়ে। আপনার যদি কিছু তে এলার্জি থেকে থাকে তাহলে তা থেকে বিরত থাকুন। ধন্যবাদ। 250109
অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url